Friday, March 24, 2017

অভিজিতের মতো অসাম্প্রদায়িক কুলাঙ্গাররা ইসলামে মর্ষাকাম আছে বলে ইসলামের কুৎসা রটিয়েছে বহুবার (আমি এখনো পর্যন্ত দেখিনি, ইসলামে কোথায় মর্ষাকাম নিয়ে বলা আছে) । বাঙ্গালী নাস্তিককুল ইসলামকে মর্ষাকামের সাথে জড়িয়ে বেশ কয়েকবার অনলাইন গরম করতে দেখেছি। কিন্তু এসব অসাম্প্রাদায়িক দুপেয়ে জানোয়ারগুলো চিন্তা করে দেখেনা, এই যে হোলি উৎসব পালন করা হচ্ছে উৎসবটা আসছে কোথথেকে? সার্বজনীন এই রং খেলির উৎস কি? হোলি উৎসব মূলত রাধা কৃষ্ণের মর্ষাকামের ফসল। কিন্তু চেতনায় চ্যাতিত অসাম্প্রাদায়িক গোষ্টি এই নিয়ে টুঁ শব্দ করবেনা, পাছে তাদের চেতনার অন্ডকোষে আঘাত লাগে। কিছুক্ষন আগে একটা ভিডিও তে দেখলাম, ঢাকায় রং খেলির নাম দিয়ে কিভাবে হিজাব পরিহিতা মুসলিম বোনদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে নব্য বখাটে কৃষ্ণরা। আফসোস লাগে মুসলিম পরিবারের সন্তানরাও এসব নোংরা উৎসব পালন করছে। হোলি যে মর্ষাকাম থেকে উদ্বুধ তার প্রমান......কামশাস্ত্র পারদর্শী কৃষ্ণ অঙ্গ-প্রতঙ্গ দ্বারা রাধিকার অঙ্গ-প্রতঙ্গ আলিঙ্গন করত: অষ্টবিধ শৃঙ্গার করিল, পুর্নবার সেই বক্রলোচনা রাধিকাকে করিয়া হস্ত ও নখ দ্বারা সর্বাঙ্গ ক্ষত-বিক্ষত করিল (Point to be noted এটিই হচ্ছে মর্ষাকাম)। শ্রীকৃষ্ণ কর্তৃক নিষ্টুরভাবে শরীর ক্ষত-বিক্ষত (মর্ষাকাম) হওয়ায় এবং সারা রাতভর যৌন নিপীড়নের (মর্ষাকাম) কারণে প্রভাতকালে দেখা গেল রাধিকার পরিহিত বস্ত্র এত বেশী রক্ত রঞ্জিত হয়ে পড়েছে যে, লোক লজ্জায় রাধিকা ঘরের বাইরে আসতে পারছে না। তখন শ্রীকৃষ্ণ দোল পুজার ঘোষনা দিয়ে হোলি খেলার আদেশ দেয়। সবাই সবাইকে রঙ দ্বারা রঞ্জিত করতে শুরু করে। তাতে রাধিকার বস্ত্রে রক্তের দাগ রঙের আড়ালে ঢাকা পড়ে যায়। সেই থেকে হোলি খেলার প্রচলন শুরু হয়।"

No comments:

Post a Comment