Friday, April 7, 2017

2004-5 সালের দিকে কোন এক পত্রিকায় পড়েছিলাম।

2004-5 সালের দিকে কোন এক পত্রিকায় পড়েছিলাম। শরীরের কোন অংশে আঘাতপ্রাপ্ত হলে, আগে মস্তিষ্কের নিউরণে সংকেত পাঠানো হয় তারপর আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে ব্যাথা অনুভূত হয়। আর এখন বিজ্ঞান বলে শরীরের যে স্থানে আঘাত করা হয় সেই স্থানেই ব্যাথা অনুভুত হওয়ার পেইন সেল মজুদ রযেছে এবং আঘাত করার সাথে সাথেই ব্যাথা অনুভুত হয়। এই বিষয়ে ড: জাকির নায়েক একটি ঘটনা বলেছিলেন, থাইল্যান্ডের এক প্রফেসর নাম সম্ভবত তাগাদা ওশান, তিনি শরীরের পেইন সেল নিয়ে গবেষনা করতেন। তিনি খেয়াল করেছিলেন পেইন সেল নিয়ে কোরআনে একটি আয়াত রয়েছে, আয়াতটি হচ্ছে (রেফা: মনে নাই, নিজের ভাষায় লিখছি এদিক ওদিক হতে পারে) জাহান্নাম থেকে তুলে হাড়ের উপর চামড়ার প্রলেপ দিয়ে ঢেকে দেওয়া হবে, তারপর আবার জাহান্নামের আগুনে নিক্ষেপ করা হবে যেন জাহান্নাসের আগুন তোমরা ভালোভাবে আস্বাদন করতে পারো। তিনি চিন্তা করছিলেন, কোরআন বলছে হাড়ের উপর চামড়া দিয়ে ঢেকে বারবার আগুনে নিক্ষেপ করা হবে। এ থেকে বুঝা যায় চামড়ার অভ্যান্তরে এমন কিছু রয়েছে যার কারণে বারবার আগুনে নিক্ষেপের কথা বলা হচ্ছে। এই আবিষ্কারের ফলে পেইন সেল নিয়ে বিজ্ঞানের আগের ধারণা বাতিল হয়ে যায়। এরপর ডা: তাগাদা ওশান রিয়াদে কোন এক কনফারেন্সে উম্মুক্ত জনসভায় কালিমা পড়ে ইসলাম কবুল করেছিলেন। সময়ের সাথে সাথে বিজ্ঞানের অনেক ধারণাই বাতিলের খাতায় নাম লেখায়, বরং ধ্রুব সত্য হয়ে সূর্যের ন্যায় যুগ যুগ ধরে আলো ছড়ায় সৃষ্ঠিকর্তার বানীগুলো।

No comments:

Post a Comment